সরকারি মাধ্যম
বেসরকারি মাধ্যম
সরকারি মাধ্যম
বেসরকারি মাধ্যম
১. প্রাক-নিবন্ধনের জন্য ১৮ বছরের উর্ধ্বের হজযাত্রীর জন্য এন.আই.ডি. কার্ড, ১৮ বছরের নীচের বয়সীদের জন্মনিবন্ধন এবং বিদেশে বসবাসরত (নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি) হজযাত্রীর জন্য জন্মনিবন্ধন, ওয়ার্ক পারমিট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন।
২. প্রাক-নিবন্ধন করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের প্রাক-নিবন্ধনের জন্য নির্ধারিত সেন্টার যথাঃ ডিসি অফিস, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্র ও পরিচালক, ঢাকা হজ অফিসে যেতে হবে।
৩. প্রাক-নিবন্ধন সেন্টারে হজযাত্রীর এন.আই.ডি’র তথ্য প্রাক-নিবন্ধন সিস্টেমে এন্ট্রি করে হজযাত্রীর তথ্য সংগ্রহ করে প্রাক-নিবন্ধন ফি জমা দেওয়ার জন্য সরকারের অনুমোদিত যে কোন একটি ব্যাংক নির্বাচিত করে টাকা জমার ভাউচার তৈরি করে দিবেন। হজযাত্রী ভাউচার নিয়ে নির্বাচিত ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিয়ে প্রাক-নিবন্ধন সম্পন্ন করে প্রাক-নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করবেন। তিনি তার প্রদত্ত মোবাইল নম্বরে প্রাক-নিবন্ধন নিশ্চিতের এস.এম.এস পাবেন।
৪. ১৮ বছরের কম বয়সী, মহিলা ও নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি হজযাত্রীর ক্ষেত্রে অবশ্যই বাংলাদেশি এন.আই.ডি আছে এমন একজন হজযাত্রী সঙ্গে প্রাক-নিবন্ধন করতে হবে।
৫. সরকারি মাধ্যম সরাসরি প্রাক নিবন্ধন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
৬. ই-হজ বিডি মোবাইল অ্যাপস, ব্যবহার করে আপনি হজ বিষয়ের যে কোন তথ্যে পেতে পারেন। ই-হজ বিডি অ্যাপস লিংক।
১. বেসরকারি মাধ্যম প্রাক-নিবন্ধন করতে ১৮ বছরের উর্ধ্বের হজযাত্রীর জন্য এন.আই.ডি কার্ড, ১৮ বছরের নীচের বয়সীদের জন্মনিবন্ধন এবং বিদেশে বসবাসরত নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি হজযাত্রীর জন্য জন্মনিবন্ধন, ওয়ার্ক পারমিট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন।
২. বেসরকারিভাবে প্রাক-নিবন্ধন করতে হলে হজযাত্রী ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত তাঁর পছন্দের হজ এজেন্সির কাছে যাবেন।
৩. হজ এজেন্সি হজযাত্রীর এন.আই.ডির তথ্য দিয়ে প্রাক-নিবন্ধন সিস্টেমে এন্ট্রি করে ব্যাংকে প্রাক-নিবন্ধন ফি জমা দেওয়ার ভাউচার তৈরি করে দিবেন। হজযাত্রী ভাউচার নিয়ে ব্যাংকে নির্ধারিত পরিমাণ টাকা জমা দিয়ে প্রাক-নিবন্ধন সম্পন্ন করবেন এবং প্রাক-নিবন্ধন সনদ গ্রহণ করবেন। প্রাক-নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়ার পরে সিস্টেমে এন্ট্রিকৃত হজযাত্রীর মোবাইলে প্রাক-নিবন্ধন নিশ্চিতকরণ এস.এম.এস. যাবে।
৪. ১৮ বছরের কম বয়সী, মহিলা ও নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি হজযাত্রীর ক্ষেত্রে অবশ্যই বাংলাদেশি এন.আই.ডি আছে এমন একজন হজযাত্রী সঙ্গে প্রাক-নিবন্ধন করতে হবে।
৫. বেসরকারি মাধ্যম প্রাক-নিবন্ধন কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী হজ এজেন্সি সমূহের তালিকা দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
৬. ই-হজ বিডি মোবাইল অ্যাপস, ব্যবহার করে আপনি হজ বিষয়ের যে কোন তথ্যে পেতে পারেন। ই-হজ বিডি অ্যাপস লিংক।
* সরকারি হজযাত্রী টাকা ফেরতের জন্য হজযাত্রী নিজে অথবা প্রাক-নিবন্ধন সেন্টার থেকে টাকা ফেরত ও প্রাক-নিবন্ধন বাতিলের আবেদন করতে পারবেন।
১. হজযাত্রী নিজে প্রাক-নিবন্ধন বাতিলের আবেদন করলে হজযাত্রীকে নিম্নের ধাপসমূহ অনুসরণ করতে হবেঃ
নিবন্ধনের তারিখ নির্ধারিত হলে, হজযাত্রীর প্রথম কাজ হলো ঘোষিত সরকারি কোটার ভিতরে আহ্বানকৃত (Call) তাঁর সিরিয়াল আছে কি-না, তা দেখা। যদি নিবন্ধনের জন্য আহ্বানকৃতদের মধ্যে হজযাত্রীর সিরিয়াল থাকে তবে নিম্নোক্ত কাজসমূহ করতে হবেঃ
১. হজযাত্রীর পাসপোর্ট (ভিসা থেকে ৬ মাসের মেয়াদসহ), প্রাক-নিবন্ধন সনদ ও হজযাত্রী যে প্যাকেজে যেতে চান সেই প্যাকেজের জন্য প্রদেয় টাকা সংগ্রহ করা।
২. হজযাত্রী যে সেন্টার (ডিসি অফিস, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্র ও পরিচালক, ঢাকা হজ অফিসে) থেকে প্রাক-নিবন্ধন করছেন বা এরমধ্যে যে সেন্টারে তাঁর সুবিধা সেখানে তার পাসপোর্ট ও প্রাক-নিবন্ধন সনদ নিয়ে যাবেন। প্রাক-নিবন্ধনের মতো নিবন্ধন ভাউচার তৈরি করে নির্ধারিত সোনালি ব্যাংকে টাকা জমা দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করবেন এবং নিবন্ধন সনদ গ্রহন করবেন। এছাড়াও যদি তিনি অন্য গ্রূপের কারো সঙ্গে নিবন্ধন করতে চান, তবে নিবন্ধনের জন্য গ্রুপ ভাউচার তৈরি করে একইসঙ্গে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে পারবেন।
১. বেসরকারি মাধ্যম ক্ষেত্রে হজযাত্রীর নির্দিষ্ট কোটার মধ্যে সিরিয়াল থাকতে হবে।
২. সিরিয়ালে থাকলে হজযাত্রী এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।
৩. পাসর্পোট (ভিসা থেকে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে) ও প্রাক-নিবন্ধন সনদ প্রয়োজন হবে।
৪. এজেন্সির নির্ধারিত তৈরিকৃত প্যাকেজের মূল্য এজেন্সিকে পরিশোধ করবেন।
৫. এজেন্সি থেকে নিবন্ধন সনদ সংগ্রহ করতে হবে।
নিবন্ধন বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে হেল্পলাইনে (১৬১৩৬) ফোন করতে পারেন।
১. নিবন্ধনের পর হজযাত্রী পাসপোর্টের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সেন্টার হতে বায়োমেট্রিক কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন।
২. বায়োমেট্রিক সনদ ও নিবন্ধন সনদসহ পাসপোর্ট ডিসি অফিস অথবা পরিচালক, হজ অফিস, ঢাকায় জমা দিয়ে রশিদ গ্রহণ করবেন।
৩. সরকার ঘোষিত মেডিক্যাল সেন্টার থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ ইনফ্লুয়েঞ্জা ও ম্যানিনজাইটিস ভ্যাকসিন গ্রহণ করবেন এবং মেডিক্যাল সনদ ও কলেরার সনদ সংগ্রহ করবেন।
৪. নিজ জেলার ইসলামিক ফাউন্ডেশনে অথবা ঢাকা হজ অফিসে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ঘোষিত তারিখে প্রশিক্ষণ গ্রহন করবেন।
৫. ফ্লাইটের নির্ধারিত তারিখের তিন দিন পূর্বে হজ অফিস, ঢাকায় রির্পোট করবেন।
৬. পাসর্পোট, টিকেট ও ভিসা ঢাকা হজ অফিস থেকে নির্ধারিত তারিখে সংগ্রহ করবেন।
৭. নিবন্ধনের সময় হজযাত্রীর যে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য নেওয়া হয়েছিল সেই ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সময় অনুযায়ী খাবারের টাকা ফেরৎ দেওয়া হবে।
৮. ফ্লাইটের আট ঘন্টা পূর্বে ইমিগ্রেশনের জন্য ঢাকা, হজ অফিসে বিমান কাউন্টারে রির্পোট করবেন।
১. নিবন্ধনের পরে হজযাত্রী তাদের নিবন্ধন সনদসহ পাসপোর্ট এজেন্সির কাছ জমা দিবেন।
২. হজযাত্রী সরকার অনুমোদিত মেডিক্যাল সেন্টার থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ (ইনফ্লুয়েঞ্জা ও ম্যানিনজাইটিস) ভ্যাকসিন গ্রহণ করবেন এবং মেডিক্যাল সনদ ও কলেরার সনদ সংগ্রহ করবেন।
৩. এজেন্সির নির্ধারিত তারিখে হজযাত্রীর নিজ জেলার ইসলামিক ফাউন্ডেশনে অথবা ঢাকা হজ অফিসে প্রশিক্ষণ নিবেন।
৪. এজেন্সির নিকট থেকে পাসর্পোট, টিকেট ও ভিসা ফ্লাইটের পূর্বেই সংগ্রহ করবেন।
৫. ফ্লাইটের আট ঘন্টা পূর্বে হজযাত্রী ইমিগ্রেশনের জন্য হজ অফিস, ঢাকায় রির্পোট করবেন।
নিবন্ধন পরবর্তী কার্যক্রম বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে হেল্পলাইনে (১৬১৩৬) ফোন করতে পারেন।
১. সরকারি মাধ্যম মাধ্যমে হজে গমনেচ্ছুদের প্রাক-নিবন্ধন করার জন্য যে সকল প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা যাবে তা হল।
২. আপনি যে কোন স্থান থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন।
৩. আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনাকে জিমেইলের মাধ্যমে লগ-ইন করতে হবে।
৪. লগ-ইন করার পর আপনি যে হজযাত্রীর আবেদন করতে চান তার তথ্য দিন। একাধিক আবেদনের জন্য " নতুন আবেদন" বাটনে ক্লিক করতে হবে । ১৮ বছরের উপরে যাদের বয়স তাদের ’এন আইডির’ তথ্য দিতে হবে। আর যাদের বয়স ১৮ বছরের নিচে তাদে জন্ম সনদের মাধ্যমে ফরম পূরন করতে হবে।
৫. হজযাত্রীর তালিকা থেকে যাদের টাকা জমা দিতে চান তাদেরকে সিলেক্ট করতে হবে এবং ”পেমেন্ট আবেদন” বাটনে ক্লিক করতে হবে।
৬. আপনি যে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে চান তার তথ্য পূরন করতে হবে।
৭. আবেদন করার জন্য ”ভাউচারের জন্য আবেদন করুন” অবশনে ক্লিক করতে হবে। আবেদন করার পর কিছু নির্দেশনা দেওয়া থাকবে যা আপনি পড়ে নিতে পারেন।
৮. ভাউচার তৈরি হলে আপনার আছে একটি মেইল যাবে এবং এসএমএস যাবে। মেইলের মাধ্যমে ভাউচার ডাউনলোড করতে পারবেন ।
৯. অথবা ভা্উচার ডাউনলোড করার জন্য লগ-ইন করে পেমেন্ট আবেদন তালিকা থেকে “পেমেন্ট ভাউচার ডাউনলোড করুন” বাটনে ক্লিক করে ডাউনলোড করা যাবে।
১০. ভাউচারটি প্রিন্ট করে ব্যাংকের মধ্যমে টাকা জমা দিতে হবে।
১১. প্রাক্-নিবন্ধন সংক্রান্ত যেকোন প্রশ্নে, হজ তথ্য সেবাকেন্দ্রে (ফোন নম্বর: ১৬১৩৬, +৮৮০৯৬০২৬৬৬৭০৭ , Skype: hajjcallcenter, E-mail : prp@hajj.gov.bd) যোগাযোগ করুন। ধন্যবাদ।
১২. ই-হজ বিডি মোবাইল অ্যাপস, ব্যবহার করে আপনি হজ বিষয়ের যে কোন তথ্যে পেতে পারেন। ই-হজ বিডি অ্যাপস লিংক।
প্রাক-নিবন্ধন বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে হেল্পলাইনে (১৬১৩৬) ফোন করতে পারেন।